নিউজসুপার ,তানিয়া কুন্ডু : – বর্তমান যে ইঁদুর দৌড়ের মধ্যে থেকে আমরা চলছি ,ভালোবাসা বিবেক চেতনার জাগ্রত বোধ কোথাও একটা উবে গিয়ে ,মোবাইল ল্যাপটপ গ্যাজেটেই নিজেদের আটকে রাখার জীবনে চলমান।
এত মাস মানুষ করোনা আবহে ঘর থেকেই বেরোতে পারেনি অনেকেই ,কিন্তু ভ্যাকসিন আসাতে সকলেই প্রায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে।
বিবেক চেতনার কথা যখন বলাই হল ,কাঁচরাপাড়া পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডে ” বিবেক চেতনা সংস্কৃতি উৎসবের” আয়োজন করা হয় ।উক্ত অনুষ্ঠানের মূল উদ্যোক্তা ছিলেন গৌরব দে সরকার (মিস্টু)।
আজ তাদের উৎসবের অন্তিম দিনে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ও বীজপুর পুলিশের আধিকারিকদের সংবর্ধনা জ্ঞাপন করেন।
বীজপুর পুলিশের অধিকারীকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তাপস ধাড়া বীজপুর থানার বিশেষ পুলিশ কর্মকর্তা ও উত্তম সরকার ।
এই উৎসবের অনুষ্ঠানে তাপস ধাড়ার মতো বিশেষ পুলিশ কর্মকর্তাকে পেয়ে আপ্লুত উৎসব কমিটি সহ এলাকাবাসী।
কারণ এনার বৈশিষ্ট্য মানুষকে ভালোবাসতে শ্রদ্ধা করতে বাধ্য।
আমরা প্রখ্যাত সেই ফিল্ম টা ভুলিনি ” রামগড় কে বাচ্চে যব শোতে নহি হ্যাঁয় তব সভি বোলতে হ্যাঁয় শো যাও নহি তো গব্বর আ জায়গা” ।আর এই বীজপুর জুড়ে ক্রিমিনালদের কানে যদি চলে যায় যে তাপস ধাড়া আসছে তালে তাদের থরহরি কম্পমান। ‘ ছেড়ে দে মা কেটে বাঁচি’ অবস্থা হয় এটা শুধু আমার লেখাতে নয় গোটা বীজপুর বাসীর হৃদয়ে আছেন এই অফিসার তাপস ধাড়া।
পাশাপাশি তার দয়ালু একটা মনও আছে দোষীদের প্রতি তিনি যতটা কঠোর নির্দোষদের পাশেও তাঁর আশীর্বাদের হাত রাখেন।
তাই ছোট থেকে বয়োজ্যেষ্ঠ কেউ বাদ যান না এই মানুষটিকে তাদের মনের মণিকোঠায় রাখতে।
কারুর কাছে তিনি দাদা, কারুর কাছে স্যার আবার কেউ কেউ তাদের ঘরের ভাই ও ছেলের মতনই ভালোবাসে।
এরকম অফিসার সত্যি যদি থাকে তবে সত্যি মানুষের পুলিশের প্রতি রূঢ় ভাব সরিয়ে এক সহাবস্থান ও স্নেহের দৃষ্টিতে নিবেশ করবেন। পাশাপাশি এলাকারও অনেক শান্তির বতাবরণ থাকবে।